সাজেক ভ্রমণ গাইড - যাতায়াত, হোটেল, খাওয়া-দাওয়া ও খরচ জেনে নিন

আপনি কি সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের খরচ সম্পর্কে জানতে এসেছেন। আপনার উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তাহলে আমাদের আজকের পোস্টটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য। আজকের পোস্টে আমরা আপনাদের জানাব বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ

সাজেক একটি মেঘের রাজ্য। অনেকেই ভালোবেসে সাজেককে রাঙামাটির ছাদ ও বলে থাকে। মূলত পাহাড় ও মেঘের অপরূপ সৌন্দর্যের কারণে সাজেক ভ্যালি সবার কাছে এত জনপ্রিয়। আজকের পোস্টটি যদি আপনি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে আপনি জানতে পারবেন সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ - যাতায়াত, হোটেল, খাওয়া-দাওয়া ও খরচ সম্পর্কে। তাহলে, চলুন আর কথা না বাড়িয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

পোস্ট সূচিপত্র:

  • মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালি
  • সাজেকে যা দেখবেন
  • সাজেক যাওয়ার উপায়
  • খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক পর্যন্ত জীপ/চাঁদের গাড়ির ভাড়া
  • খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক পর্যন্ত সিএনজি গাড়ির ভাড়া
  • সাজেক খাবার খরচ
  • সাজেক থাকার হোটেল/রিসোর্ট ভাড়া
  • রাজশাহী থেকে সাজেক ভ্যালি গাড়ি ভাড়া
  • রাজশাহী থেকে ৬,০০০ টাকায় সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ গাইড

১.মেঘের রাজ্য সাজেক ভ্যালি

সাজেক ভ্যালি (Sajek vellay) বর্তমান সময়ে ভ্রমণ পিপাসুদের ভ্রমণের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্থান হচ্ছে সাজেক। সাজেক ভ্যালি রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার একটি বড় ইউনিয়ন হিসেবে খ্যাত। যেটি সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। অনেকেই ভালোবেসে সাজেককে রাঙামাটির ছাদ নামেও অভিহিত করে। সাজেক ভ্যালির প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে কংলাক পাহাড়। মেঘের অপরূপ সৌন্দর্য, আঁকা-বাঁকা রাস্তা, পাশের সবুজ গাছপালা, পাহাড়ের মাঝে বয়ে চলা ছোট ছোট নদী ইত্যাদির সৌন্দর্য্যে কারণে সাজেক ভ্যালি সবার কাছে এত জনপ্রিয়।

২.সাজেকে যা দেখবেন

চারপাশে ছোট বড় পাহাড়ের সারি, সাদা তুলোর মতো মেঘ আপনাকে মুগ্ধ করে তুলবে। ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে সাজেকের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান হচ্ছে কংলাক পাহাড়। এছাড়াও, সাজেকের সর্বশেষ গ্রাম হচ্ছে কংলাক। এই গ্রামের প্রধান জনগোষ্ঠী হচ্ছে লুসাই।

কংলাক পাহাড় থেকে কর্ণফুলী নদীর উৎপত্তিস্থল ভারতের লুসাই পাহাড় দেখা যায়। তাছাড়া, আপনারা চাইলে সাজেকের প্রথম গ্রাম রুইলুই পাড়া থেকে দুই ঘণ্টার ট্রেকিং নিয়ে কমলক ঝর্ণা দেখে আসতে পারবেন। এই ঝর্ণাটি অনেকেরই কাছে পিদাম তৈসা ঝর্ণা বা সিকাম তৈসা ঝর্ণা নামে পরিচিত।

দিন কিংবা রাত সাজেক যেন শিল্পির তুলিতে আঁকা রঙিন ছবির মত, সময় গড়ায় তুব সাজেক পুরাতন হয় না। সাজেক গেলে অবশ্যই সকালে ভোরের সময়টা মিস করবেন না। মেঘের অপরূপ সৌন্দর্য ও সূর্যোদয়ের আলোর মেলা এই সময়ে শুরু হয়। এই জন্য আপনাকে খুব ভোরে উঠে চলে যেতে হবে হ্যালিপ্যাডে, কারণ সেখান থেকেই খুব সুন্দর ভাবে সূর্যোদয় দেখা যায়।

এছাড়াও, আপনি চাইলে সাজেক থেকে ফেরার পথে, ঘুরে আসতে পারেন হাজাছড়া ঝর্ণা, দীঘিনালা ঝুলন্ত ব্রীজ ও দীঘিনালা বনবিহার থেকেও।

৩.সাজেক যাওয়ার উপায়

সাজেকের অবস্থান রাঙামাটি জেলায় হলেও, খাগড়াছড়ি দীঘিনালা হয়ে সাজেক যেতে হয়। তাই, সাজেক যেতে হলে প্রথমেই আপনাকে আসতে হবে খাগড়াছড়ি। আপনি ঢাকা থেকে এসি কিংবা নন এসি বাসে করে খাগড়াছড়ি যেতে পারবেন। নন এসি বাসে ভাড়া আসতে পারে ৭৫০-৮৫০ টাকা পর্যন্ত এবং এসি বাসে ভাড়া আসতে পারে ১,০০০-১,৬০০ টাকা এর মত।

সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ গাইড

খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক উপত্যকার দূরত্ব প্রায় ৭০ কিলোমিটার এর মত। এই ৭০ কিলোমিটার পথ জুড়ে আপনি কোনো বাস পাবেন না। সাজেক শাপলা চত্বর থেকে জীপ কিংবা চাঁন্দের গাড়ি কিংবা সিএনজি করে যেতে হবে সাজেক উপত্যকায়।

চট্রগ্রাম গ্রাম থেকে সাজেক ভ্রমণ: চট্রগ্রাম কে খাগড়াছড়ি বা দীঘিনালা হয়ে সাজেক যেতে হয়। চট্টগ্রাম কদমতলী থেকে বিআরটিসি বাস পাওয়া যায়, সারাদিনে মোট ৪ টি বাস চলাচল করে। চট্টগ্রামে থেকে খাগড়াছড়ি পর্যন্ত এসি বিআরটিসি বাস ভাড়া ২০০ টাকা এর মত। এছাড়াও, চট্টগ্রাম অক্সিজেন মোড় থেকে এক ঘন্টা পর পর শান্তি পরিবহন বাস ছাড়ে, ভাড়া ১৯০ টাকা। চট্টগ্রামে থেকে খাগড়াছড়ি যেতে সময় লাগবে ৪-৫ ঘন্টা।

কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্রমণ: কক্সবাজার থেকে খাগড়াছড়ি হয়ে সাজেক যেতে হয়। শান্তি পরিবহনের বাস কক্সবাজার থেকে সরাসরি খাগড়াছড়ির রুটে বাস চলাচল করে । রাত ৯ টা ও ১০ টায় দুটি বাস কক্সবাজার থেকে খাগড়াছড়ি উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়, নন এসি এই বাসের ভাড়া ৫৫০ টাকা।

রাঙামাটি থেকে সাজেক ভ্রমণ: রাঙামাটি থেকে নৌপথে কিংবা স্থলপথে দুইভাবে সাজেক যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন ৭ টা ৩০ ও ১০ টা ৩০ এ লঞ্চ ছাড়ে। লঞ্চে সিট ভাড়া ১৫০-২৫০ টাকা এর মত। আর, বাসটার্মিনাল থেকে ৭ টা ৩০ থেকে ৮ টা ৩০ এর মধ্যে বাস ছেড়ে যায়। বাসের সিট ভাড়া ২০০ টাকা। লঞ্চে যেতে সময় লাগে ৪-৫ ঘন্টা আর বাসে করে যেতে সময় লাগে ৬-৭ ঘন্টা।

৪.খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক পর্যন্ত জীপ/চাঁন্দের গাড়ির ভাড়া

খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক উপত্যকার দূরত্ব প্রায় ৭০ কিলোমিটার। এই ৭০ কিলোমিটার পথ যেতে আপনাকে জীপ কিংবা চাঁন্দের গাড়ি ভাড়া করতে হবে। খাগড়াছড়ির শাপলা চত্বর থেকে জীপ/চাঁন্দের গাড়ি পাওয়া যায়। এক গাড়িতে করে ১২-১৪ জন যাওয়া যায়। নিচে জীপ/চাঁন্দের গাড়ির ভাড়ার প্যাকেজ তালিকা দেওয়া হয়েছে।

  • প্যাকেজ ১: চাঁন্দের গাড়ির ভাড়া ৫,১০০ টাকা ও মাহিন্দ্রা গাড়ির ভাড়া ৫,৪০০ টাকা । (আসা যাওয়া দিনে দিনে)
  • প্যাকেজ ২: চাঁন্দের গাড়ির ভাড়া ৬,৬০০ টাকা ও মাহিন্দ্রা গাড়ির ভাড়া ৭,৭০০ টাকা। (এক রাত্রি যাপন)
  • প্যাকেজ ৩: চাঁন্দের গাড়ির ভাড়া ৮,১০০ টাকা ও মাহিন্দ্রা গাড়ির ভাড়া ৯,৭০০ টাকা। (এক রাত্রি যাপন আলুটিলা, রিছাং ঝর্না ও ঝুলন্ত ব্রীজ ভ্রমণ)
  • প্যাকেজ ৪: চাঁন্দের গাড়ির ভাড়া ৮,৬০০ টাকা ও মাহিন্দ্রা গাড়ির ভাড়া ১০,৫০০ টাকা। (দুই রাত্রি যাপন)
  • প্যাকেজ ৫: চাঁন্দের গাড়ির ভাড়া ১০,৫০০ টাকা ও মাহিন্দ্রা গাড়ির ভাড়া ১২,৫০০ টাকা। (দুই রাত্রি যাপন আলুটিলা, রিছাং ঝর্না ও ঝুলন্ত ব্রীজ ভ্রমণ)

আপনি চাইলে খাগড়াছড়ি জীপ সমিতির সাথে কথা বলে নিতে পারবেন। জীপ সমিতির নাম্বার সমূহ: 01641644244

৫.খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক পর্যন্ত সিএনজি গাড়ির ভাড়া

খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক উপত্যকার দূরত্ব প্রায় ৭০ কিলোমিটার। এই ৭০ কিলোমিটার পথ যেতে আপনাকে জীপ কিংবা চাঁন্দের গাড়ি ভাড়া করতে হবে। খাগড়াছড়ির শাপলা চত্বর থেকে জীপ/চাঁন্দের গাড়ি পাওয়া যায়। অনেকেই চাঁন্দের গাড়ি করে খাগড়াছড়ি চাই না তারা চাইলে সিএনজি করেও যেতে পারবেন। নিচে সিএনজি ভাড়ার প্যাকেজ তালিকা দেওয়া হয়েছে।

  • প্যাকেজ ১: শুধু যাওয়া ২,১০০ টাকা
  • প্যাকেজ ২: যাওয়া আসা দিনে দিনে ৩,০০০ টাকা।
  • প্যাকেজ ৩: এক রাত্রি যাপন ৩,৯০০ টাকা।
  • প্যাকেজ ৪: দুই রাত্রি যাপন ৪,৯০০ টাকা।
  • প্যাকেজ ৫: এক রাত্রি যাপন আলুটিলা, রিছাং ঝর্না ও ঝুলন্ত ব্রীজ ভ্রমণ ৪,৯০০ টাকা
  • প্যাকেজ ৬: দুই রাত্রি যাপন আলুটিলা, রিছাং ঝর্না ও ঝুলন্ত ব্রীজ ভ্রমণ ৫,৯০০ টাকা

আপনি চাইলে সিএনজি সমিতির সাথে কথা বলে গাড়ি ঠিক করতে পারবেন। নিচে সিএনজি সমিতির নাম্বার সমূহ দেওয়া হয়েছে: 01841048200, 01841048211

৬.সাজেক খাবার খরচ

সব রিসোর্টে খাওয়া দাওয়ার ব্যাবস্থা আছে, তাই আগে থেকেই বলে রাখলে পছন্দমত রান্না করে দিবে এক্ষেত্রে প্রতিজনের জন্য প্রতিবেলা খরচ হবে ১০০-২০০ টাকা। আর মেনু হিসেবে পাবেন ভাত, ভর্তা, মুরগির মাংস ইত্যাদি। এছাড়াও রাতে চাইলে বার বি কিউ পার্টি ও করতে পারবেন।

৭.সাজেক থাকার হোটেল/রিসোর্ট ভাড়া

সাজেক থাকার জন্য বিভিন্ন ধরনের হোটেল বা রিসোর্ট রয়েছে। আপনি চাইলে কম খরচের হোটেল প্যাকেজ বুকিং করতে পারবেন কিংবা দামী হোটেল প্যাকেজও বুকিং করে রাত্রি যাপন করতে পারবেন। সাজেকের সকল প্রকার হোটেল বা রিসোর্টের লিস্ট ও নাম্বার পেতে এখানে চাপ দিন।

৮.রাজশাহী থেকে সাজেক ভ্যালি গাড়ি ভাড়া

রাজশাহী থেকে আপনারা চাইলে প্রথমে ট্রেনে করে ঢাকায় গিয়ে সেখান থেকেও যেতে পারবেন। আবার, সরাসরি রাজশাহী থেকে নন এসি বাস শান্তি পরিবহনে করেও খাগড়াছড়ি যেতে পারবেন। রাজশাহী থেকে সরাসরি নন এসি বাসে করে খাগড়াছড়ি যেতে জনপ্রতি ভাড়া গুনতে হবে ১৫০০ টাকা করে।

রাজশাহী টু ঢাকা ট্রেন ভাড়া

  • শোভন:= ৩৪০ টাকা
  • স্নিগ্ধা:= ৫৭০ টাকা
  • এসি সিট:= ৬৮০ টাকা
  • এসি বার্থ:= ১০২০ টাকা

রাজশাহী টু ঢাকা বাস ভাড়া

দেশ ট্রাভেলস: দেশ ট্রাভেলসের রাজশাহী-ঢাকার নন এসি টিকিট ৭১০ টাকা এবং এসি ১৪০০ টাকা। তাদের ফোন নম্বর ০১৭৬২-৬৮৪৪১৫।

ন্যাশনাল ট্রাভেলস: ন্যাশনাল ট্রাভেলসের রাজশাহী-ঢাকার নন এসি বাস ভাড়া ৭১০ টাকা এবং এসি ১৪০০ টাকা। তাদের ফোন নম্বর ০১৭১৩-২২৮২৮৩।

হানিফ এন্টারপ্রাইজ: নন এসি টিকিটের মূল্য ৭১০ টাকা। হানিফ এন্টারপ্রাইজের রাজশাহী শাখার ফোন নম্বর ০১৭১৩২০১৭০০।

ঢাকা টু খাগড়াছড়ি বাস ভাড়া

ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ির দূরত্ব হচ্ছে প্রায় ২৭৪ কিলোমিটার। এত দূরের পথ ছোট গাড়িতে করে যেতে প্রচুর খরচ হবে তাই কম খরচে সাজেক ভ্যালি ভ্রমণে জেনে নিন ঢাকা টু খাগড়াছড়ি বাস ভাড়া সম্পর্কে।

হানিফ এন্টারপ্রাইজ: নন এসি সিট ৫২০ টাকা ও এসি সিট ১২০০ টাকা।

গ্রীন লাইন পরিবহন: নন এসি সিট ৫২০ টাকা ও এসি সিট ১২০০ টাকা।

ঈগল পরিবহন: নন এসি সিট ৫২০ টাকা ও এসি সিট ১২০০ টাকা।

শ্যামলী পরিবহন: নন এসি সিট ৫২০ টাকা ও এসি সিট ১২০০ টাকা।

৯.রাজশাহী থেকে ৬,০০০ টাকায় সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ গাইড

রাজশাহী থেকে মাত্র ৬,০০০ টাকায় সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের একটা ধারণা দিব আপনাদের। কিভাবে ৬,০০০ টাকায় খাওয়া দাওয়া সহ চার রাত ও তিন দিন সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ করবেন সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানাব আপনাদের। রাজশাহী থেকে সাজেক উপত্যকার দূরত্ব প্রায় ৫৯০ কিলোমিটার এর মত। এই ৫৯০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে সাজেক উপত্যকায় যেতে সময় লাগে প্রায় ২১ ঘন্টার কাছাকাছি।

আসুন, ৬,০০০ টাকায় রাজশাহী থেকে সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের একটা আনুমানিক খরচ শেয়ার করি আপনাদের সাথে।

যাত্রা শুরুর দিন

রাজশাহী থেকে ঢাকার ট্রেন ভাড়া:= ৩৮০ টাকা

ঢাকার কামালপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ফকিরাপুল বাস স্টেশনে যাওয়ার সময় রিকশা ভাড়া:= ৪০ টাকা

ফরিকাপুল বাস স্টেশন থেকে খাগড়াছড়ির গাড়ি ভাড়া:= ৭৫০ টাকা।

রাতের খাবার:= ১০০ টাকা

প্রথম দিন

খাগড়াছড়িতে সকালের নাস্তা খরচ:= ৮০ টাকা

খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক উপত্যকায় চাঁদের গাড়ি ভাড়া:= ১০০০ টাকা। ( চাইলে শেয়ারে নিতে পারেন)

সাজেক হোটেল ভাড়া ২ রাত:= ১৫০০ টাকা ( এক রুমে চারজন থাকা যায় আপনি চাইলে বাকি তিন জনের সাথে শেয়ার করে নিতে পারেন)

দুপুরের খাবার:= ৩০০ টাকা

রাতের খাবার:= ২০০ টাকা

দ্বিতীয় দিন সাজেক

সকালের নাস্তা: ৬০ টাকা

দুপুরের খাবার: ১৫০ টাকা

রাতের খাবার: ১৫০ টাকা

তৃতীয় দিন সাজেক

সকালের নাস্তা: ৬০ টাকা

দুপুরের খাবার: ১৫০ টাকা

রাতের খাবার: ১৫০ টাকা

যাত্রা শেষ করে ঠিক একই ভাবে ফিরে আসতে হবে রাজশাহী

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ গাইড - যাতায়াত, হোটেল/রিসোর্ট, খাওয়া-দাওয়া ও খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত। সাজেক যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনার এই পোস্টটি একবার হলেও পড়া দরকার। কেননা আজকের পোস্টে আমরা সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ গাইড সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি আপনাদের।

আজকের পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে এটি আপনার পরিচিতদের কিংবা আপনার বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করে দিবেন। আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্টে , সেই সময় পর্যন্ত ভালো থাকবেন, নিজের শরীরের খেয়াল রাখবেন, আর হ্যাঁ প্রচন্ড গরমে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হবেন না। ধন্যবাদ সবাইকে ❤️।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ফিউচার ড্রীম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url