Adolescence paragraph 250 words with Bangla meaning
Write a paragraph answering the following questions. Your answer should give as much detail as possible
(a) What does adolescence refer to? (b) What are the noticeable features of adolescence? (c) What are the risk factors of adolescence? (d) What are the roles of the institutions like family, communities, schools, health services? (e) How can these institutions help the adolescents?
Adolescence
Ans. Adolescence refers to the phase in human growth and development occurring after childhood and before adulthood. It represents one of the critical transitions in one's life span. It is characterized by fast paced growth and change. There are some noticeable changes and development in biological process. For example, gaining puberty and experiencing an alteration in tone are the most common phenomena. The time of adolescence is a period of preparation for adulthood. Some acute psychological changes occur during adolescence. Flourishing of personality is introduced in this stage. The adolescents get emotional and find his/her personal identity. It is also a time of considerable risks. Many adolescents feel curious to use alcohol, cigarettes, or other drugs. Some of them get involved in illegal sexual relationships that put themselves at high risk for intentional and unintentional injuries, unintended pregnancies, and sexually transmitted infections, including HIV. Some of them may experience mental health problems too. Adolescents are not fully capable of understanding complex concepts and facing difficult situations. Such inability makes them particularly vulnerable to sexual exploitation and high risk behaviours. Families, communities, schools, health services and their workplaces should help them master a wide range of skills. These skills can help them cope with the pressures they face. Thereby a successful transition from childhood to adulthood may be possible. Parents as well as members of the community must be very careful about them.
বয়ঃসন্ধিকাল
বাংলা অর্থ: মানবদেহের বৃদ্ধি এবং বিকাশের বাল্যকাল থেকে কৈশোর পর্যন্ত সময়টাকে বয়ঃসন্ধিকাল হিসেবে অভিহিত করা হয়। এই সময়টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সময় হিসেবে পরিগণিত হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে খুব দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি এবং পরিবর্তন ঘটে। এছাড়াও বয়ঃসন্ধিকালে শরীরে অনেক ধরনের জৈবিক পরিবর্তন সম্পন্ন হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, সন্তান জন্মদানের সক্ষমতা অর্জন ও গলার স্বর পরিবর্তন দুটি সাধারণ ঘটনা। বয়ঃসন্ধিকাল মূলতঃ বয়োপ্রাপ্ত হওয়ার প্রস্তুতি পর্ব। বয়ঃসন্ধিতে কিছু বিশেষ মানসিক পরিবর্তন ঘটে। এই সময়ে ব্যক্তিত্বের উন্মেষ ঘটে। তরুণরা নিজের সত্তাকে উপলব্ধি করে তথা আত্মপরিচয়কে অন্বেষণ করে। এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক একটি সময় ও অনেক কিশোর মদ্যপান, ধূমপান এবং অন্যান্য মাদকদ্রব্য সেবন করার উন্মাদনায় ভোগে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ আবার অনৈতিক শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে যার ফলে তারা ইচ্ছাকৃত এবং অনিচ্ছাকৃত বিভিন্ন শারীরিক বিপত্তি, অন্তঃসত্তা এবং যৌন সংসর্গের মাধ্যমে সঞ্চারিত সংক্রমণ ও এইডস এর মতো মরণব্যাধিতেও আক্রান্ত হওয়ার উচ্চ ঝুঁকিতে থাকে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ আবার মানসিক রোগে ভোগে। বয়ঃসন্ধিকালীন তরুণদের মাঝে কোনো জটিল বিষয় বোঝার এবং নিজেকে ধরে রাখার মতো ক্ষমতা থাকে না। এই অক্ষমতা তাদেরকে যৌন হয়রানি এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ আচরণে অত্যন্ত নাজুক করে তোলে। পরিবার, পরিজন, সমাজ, বিদ্যালয় এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক সংগঠন ও কার্যক্রম তাদেরকে বিভিন্নভাবে প্রশিক্ষণ দিয়ে সাহায্য করতে পারে। এসব প্রশিক্ষণ পরবর্তী সময়ে তাদেরকে বিব্রতকর পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে এবং পরিস্থিতির সাথে নিজেদের মানিয়ে নিতে সাহায্য করতে পারে। এভাবেই শৈশব থেকে সাবালকত্বে একটি সফল উত্তরণ সম্ভব হতে পারে। বাবা-মায়ের পাশাপাশি সমাজের সবাইকে তাদের ব্যাপারে সচেতন থাকা উচিত।
সবগুলো Paragraph একসাথে দেখতে এখানে চাপ দিন Click Here
ফিউচার ড্রীম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url