বাড়িতে প্রতি বৃহস্পতিবার লক্ষ্মী পূজার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
প্রিয় পাঠক গণ, আজকে আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব তা হচ্ছে হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সম্পর্কে। আমরা হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা সকলেই প্রতি বৃহস্পতিবার মা লক্ষ্মীর পূজা- অর্চনা করে থাকি। কিন্তু আপনি কি জানেন, প্রতি বৃহস্পতিবার লক্ষ্মী পূজার নিয়ম সম্পর্কে ? কি কি লাগে লক্ষ্মী পূজা করতে? বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীর মঙ্গল ঘট কিভাবে স্থাপন করতে হয় জানেন কী? জানেন না তো....! কোনো সমস্যা নাই, আজকের পোস্টে আমরা এই সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
লক্ষ্মী (সংস্কৃত: लक्ष्मी) হলেন একজন হিন্দু দেবী। তিনি ধনসম্পদ, আধ্যাত্মিক সম্পদ, সৌভাগ্য ও সৌন্দর্যের দেবী হিসেবে পরিচিত। তিনি হচ্ছেন এই বিশ্বের পালন কর্তা বিষ্ণুর পত্নী। তার অপর নাম মহালক্ষ্মী ইনি স্বত্ত্ব গুন ময়ী। তাঁর বাহন হচ্ছে পেঁচা। দেবী লক্ষ্মী ছয়টি বিশেষ গুণের দেবী। তিনি বিষ্ণুর শক্তিরও উৎস। মহাবিশ্বের সৃষ্টি, সুরক্ষা এবং রূপান্তর করতে তিনি বিষ্ণুকে সহায়তা করেন যখন বিষ্ণু অবতার হিসেবে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হন, তখন লক্ষ্মী তার সাথে সঙ্গী হিসেবে আসেন। যেমন রাম ও কৃষ্ণ রূপে অবতার গ্রহণ করলে, লক্ষ্মী সীতা,রাধা, রুক্মিণী রূপে তাঁদের সঙ্গিনী হন। লক্ষ্মীর আটটি বিশিষ্ট প্রকাশ অষ্টলক্ষ্মী, যা সম্পদের আটটি উৎসের প্রতীক।
যাই হোক এই বিষয়ে আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচনায় ফিরে যায়।
পোস্ট সূচিপত্র ঃ
প্রতি বৃহস্পতিবার লক্ষ্মী পূজার নিয়ম
আমরা সকলেই জানি যে, দেবী লক্ষ্মী হচ্ছেন শ্রী, সৌভাগ্য, সমৃদ্ধি ও শান্তির প্রতীক। যা কিছু শুভ, যা কিছু মঙ্গলময় তাই হচ্ছে লক্ষ্মী। প্রতিটি বাঙালি বাড়িতে প্রতি বৃহস্পতিবার মা লক্ষ্মীর বিশেষ পূজার আয়োজন করা হয়ে থাকে। মা লক্ষ্মীর আশির্বাদ আমাদের প্রত্যেকের জীবনে একান্তই কাম্য। দেবীর আর্শিবাদে যেমন আমাদের জীবন সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধি দিয়ে পূর্ণ হয়ে যায়, তেমনি দেবী রুষ্ট হলেও আমাদের জীবনে কালো ছায়া নেমে আসে এমনটাই বিশ্বাস করা হয়ে থাকে।
▶▶ আরো পড়ুন ঃ কোজাগরী লক্ষী পূজার পাঁচালী ও লক্ষী পূজার সকল মন্ত্র একসাথে জানুন
তাই প্রতিদিন ভক্তিভরে এবং নিষ্ঠার সাথে দেবী লক্ষ্মীর পূজা করার পাশাপাশি আমরা যদি প্রতি বৃহস্পতিবারে মা লক্ষ্মীর ঘট স্থাপন করে মায়ের বিশেষ পূজার আয়োজন করে তাঁকে খুশি করতে পারি তাহলে দেবী লক্ষ্মীর আশির্বাদে আমাদের জীবন সৌভাগ্য ও কল্যাণময় হয়ে উঠবে। জ্যৈতিশাস্ত্র অনুসারে বৃহস্পতি গ্রহ আমাদের সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধির সাথে জড়িত। মনে করা হয় জীবনে বৃহস্পতি গ্রহের প্রভাবে ধন এবং মান দুই অর্জন করা যায়। যেহেতু বৃহস্পতি গ্রহ একটি শুভ গ্রহ তাই এই দিন ভক্তিভরে মায়ের পূজা করে মাকে খুশি করতে পারলেই আমাদের জীবন সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধিতে পূর্ণ হয়ে উঠবে।
লক্ষ্মীর ঘট বসানোর নিয়ম ও পূজা পদ্ধতি
প্রিয় পাঠক গণ, এখন আমরা আলোচনা করব লক্ষ্মীর মঙ্গল ঘট বসানোর নিয়ম ও পূজা পদ্ধতি সম্পর্কে। প্রতিটি বাঙালি বাড়িতে প্রতি বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীর মঙ্গল ঘট স্থাপন করে মায়ের বিশেষ পূজার আয়োজন করা হয়। বৃহস্পতি গ্রহকে অত্যন্ত শুভ গ্রহ বলে মনে করা হয়। তাই সপ্তাহের বৃহস্পতিবার দিনটি মা লক্ষ্মীর পূজার জন্য শুভ বা প্রসস্থ বলে মনে করা হয়। তাহলে চলুন এখন আমরা জেনে নেই, লক্ষ্মীর মঙ্গল ঘট বসানোর নিয়ম সম্পর্কে।
তাঁর আগে আরেকটি কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করি, প্রতি বৃহস্পতিবার মায়ের ঘট স্থাপন করে মায়ের বিশেষ পূজা করার জন্য কোনো বিশেষ আসনের প্রয়োজন হয় না। আপনারা যে নির্দিষ্ট আসনে ঠাকুরের আরাধনা করে থাকেন ওই আসনে মা লক্ষ্মীর ঘট স্থাপন করে মায়ের বিশেষ পূজা করতে পারবেন। তবে, কেউ যদি চাই সে আলাদা আসন পেতে মায়ের এই বিশেষ পূজাটি করবে তাহলে সেটিও করতে পারবে।
পূজা শুরু করার আগে তথা পুজোতে বসার আগে নিজের মাথায় এবং পূজার সকল সামগ্রীতে গঙ্গা জল ছিটিয়ে নিবেন এমনকি ফুল, বেলপাতা, মালা, দূর্বা ইত্যাদি সকল সামগ্রীতেও গঙ্গা জল ছিটিয়ে নিবেন। পূজার জন্য আয়োজন করা ফুল, বেলপাতা, মালা, দূর্বা ইত্যাদিতে চন্দন, অঘরু ও কর্পূরের গুঁড়া একসাথে মিশিয়ে লাগিয়ে নিবেন। পূজাতে বসে প্রথমেই হাতে গঙ্গা জল নিয়ে আচমণ করে নিবেন।
▶▶ আরো পড়ুন ঃ হিন্দু ধর্মের নিত্য প্রয়োজনীয় সকল মন্ত্র বাংলা অর্থ সহ
আচমণ করার সময় এই মন্ত্রটি তিনবার বলে বিষ্ণুকে স্মরণ করে নিবেন
আচমণ মন্ত্র ঃ নমঃ বিষ্ণু ; নমঃ বিষ্ণু ; নমঃ বিষ্ণু
বিষ্ণুকে স্মরণ করার সময় এই মন্ত্রটি উচ্চারণ করুন ঃ
ওঁ অপবিত্র পবিত্রবা সর্বাবস্থাং গতোহপিবা|
য স্মরেৎ পুণ্ডরীকাক্ষং স বাহ্য অভ্যন্তর শুচি||
নমঃ শুচি ; নমঃ শুচি ; নমঃ শুচি
এবার একটি কাঠের চৌকির উপর গঙ্গা জল ছিটিয়ে তাঁর উপর লাল কাপড় বিছিয়ে গোটা আতপ চাল ও ফুলের পাপড়ি দিয়ে মায়ের পূজার আসনটি প্রস্তুত করে নিন। এবার আসনের উপর মা লক্ষ্মীর একটি পট ও পাশে মায়ের বাহণ পেঁচাকে বসিয়ে দিন। এক্ষেত্রে বলে রাখি আপনার কাছে যদি পেঁচার মূর্তি না তাকে তাহলে কোনো সমস্যা নেই, মায়ের পট তথা ছবিতে সবসময় মায়ের বাহণ পেঁচার ছবি থাকে। তা দিয়ে আপনারা কাজ চালিয়ে নিতে পারবেন।
এবার মায়ের অপর পাশে একটা সিঁদুরে কোটা এবং একটা ধানের ছাড়া বসিয়ে দিন। এবার মায়ের উদ্দেশ্য একটা তিল তেলের প্রদীপ ও আগরবাতি ধরিয়ে নিন। জেনে রাখা ভালো, আপনার কাছে যদি তিলের তেল না থাকে তবে আপনি তিলের তেলের পরিবর্তে ঘী ব্যবহার করতে পারেন। এবার একটি পরিষ্কার কাপড়ে কিছুটা গঙ্গা জল, গোলাপ জল ও অঘরু মিশিয়ে মায়ের পট ও মায়ের বাহণ পেঁচাকে আলতো করে মুছে নিন। এছাড়াও আপনি চাইলে পূর্ণিমা তিথিতে মায়ের অভিষেক করতে পারেন।
এবার মা এবং মায়ের বাহণ উভয়কেই লাল চন্দনের টিকা পড়িয়ে দিন। এখন মায়ের পট তাথা ছবিতে একটা মালা পড়িয়ে দিন ।
এরপর, মায়ের ঘট স্থাপন করার পালা, আপনি মায়ের ঘট যে স্থানে স্থাপন করতে চান সেখানে কিছুটা গঙ্গা মাটি দিয়ে তাঁর উপরে একটি সিঁদুরের ফোঁটা দিয়ে দিন। আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে আমি নিচে একটি ছবি যুক্ত করে দিয়েছি।
▶▶ আরো পড়ুন ঃ হিন্দু ধর্মের বেদ কয় প্রকার ও কি কি | কোন বেদে কি আছে জানুন
এবার সেই মাটির উপর দূর্বা, ধান ও ফুলের পাপড়ি ছড়িয়ে দিন। কিভাবে দিবেন না বুঝলে নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন। এ-কথাও আপনাদের জানিয়ে রাখি যে, আপনার কাছে যদি গঙ্গা মাটি না থেকে থাকে তাহলে আপনি তুলসী গাছের মাটি কিংবা পুকুরের মাটি ব্যবহার করতে পারেন।
এবার একটি তামার ঘট জল পূর্ণ করে তাঁতে মঙ্গল চিহ্ন ও পাঁচটি সিঁদুরের ফোঁটা দিয়ে দিন। (না বুঝলে নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন)
এরপর, ঘটের জলে কিছুটা আতপ চাল, লক্ষ্মী কড়ি, একটি গোটা সুপারি, দূর্বা, আমের পল্লব, একটি গোটা পান পাতা ও একটি কলা দিয়ে ঘট সাজিয়ে নিন। এক্ষেত্রে জেনে রাখা ভালো, যেকোনো পূজায় বিজোড় আম পল্লব ব্যবহার করা উচিত সেটি হতে পারে ৫ কিংবা ৭ পাতা বিশিষ্ট পল্লব। আমের পাতার মধ্য ও অগ্রভাগে সিঁদুরের ফোঁটা দিতে হবে, পান পাতা ও কলাতে তিনটি করে সিঁদুরের ফোঁটা দিতে হবে।
▶▶ আরো পড়ুন ঃ একাদশী তালিকা ২০২৪ ইসকন এবং বৈষ্ণব মতে সঠিক সময় জানুন
এখন, উলুধনী ও সঙ্খের ধ্বনির সহযোগে মায়ের ঘটটি স্থাপণ করে নিতে হবে। এখন ঘটের উপর একটি লাল কাপড়, পৈতে এবং একটি মালা পড়িয়ে দিন। (না বুঝলে নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন)
চলুন এবার জেনে নেই মায়ের পূজা পদ্ধতি সম্পর্কে। শাস্ত্রে বর্ণিত আছে যে, সকল পূজার আগে গণেশের পূজা করা হয়। যেহেতু গণেশ দেবতা সবার অগ্রে পূজিত হন তাই আপনারাও মা লক্ষ্মীর পূজা করার আগে গণেশ দেবতাকে স্মরণ করে তাঁর উদ্দেশ্য হাতে চন্দন, ফুল ও দূর্বা নিয়ে এতে গন্ধপুষ্পে ওঁ গাং গণেশায় নমঃ এই মন্ত্রটি বলে হাতে থাকা ফুল ও দূর্বা ঘটে নিবেদন করে দিবেন । এরপর আবারো হাতে ফুল, বেলপাতা ও দূর্বা নিয়ে মায়ের পুষ্পাঞ্জলী মন্ত্রটি বলে মাকে স্মরণ করে প্রণাম করে নিবেন।
লাল পদ্ম ফুল মা লক্ষ্মীর অনেক প্রিয় তাই চেষ্টা করবেন মা লক্ষ্মীর পূজার পদ্ম ফুল দেওয়ার। এবার ওঁ লক্ষ্মীদেবী বাহনায় পেচকায় নমঃ এই মন্ত্রটি বলে মায়ের বাহণ পেঁচাকে ফুল নিবেদন করুন।
এরপর, লক্ষ্মীর ধ্যান করে হাতে ফুল ও দূর্বা নিয়ে মনে মনে মাকে স্মরণ করে এতে গন্ধপুষ্পে ওঁ শ্রীং লক্ষ্মীদেব্যৈ নমঃ এই মন্ত্রটি বলে ফুল ও দূর্বা মায়ের উদ্দেশ্যে ঘটে নিবেদন করবেন। এখন মা লক্ষ্মীর উদ্দেশ্যে আলতা, পলা, সাখা ও সিঁদুর নিবেদন করে দিবেন। এবার একটি তামার পাত্রে কিছুটা আতপ চাল, ধান, ৫ টি গোটা হলুদ, ৫ টি লক্ষ্মী কড়ি, ১ টাকার একটি কয়েন , ৫টি নাভি শঙ্খ ও ৫টি পদ্ম বীজ একসাথে নিয়ে মায়ের উদ্দেশ্যে নিবেদন করুন। (না বুঝলে নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন)
পান মা লক্ষ্মীর অনেক প্রিয় তাই লক্ষ্মী পূজায় একটি গোটা পান সুপারি সহযোগে মায়ের উদ্দেশ্যে নিবেন করুন। এতে মা অনেক তুষ্ট হবেন। এবার মায়ের পূজা শেষে হাতে ফুল, চন্দন, বেলপাতা ও দূর্বা নিয়ে ওঁ নমঃ ভগবতে বাসুদেবায় নমঃ এই মন্ত্রটি বলে ভগবান নারায়ণকে স্মরণ করে তাঁর উদ্দেশ্যে এই ফুল ও বেলপাতা নিবেদন করে দিবেন। এরপর মাকে ভোগ নিবেদন করুন। মায়ের ভোগে আপনি মিষ্টি, পায়েস, ক্ষীর ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন। এবার প্রদীপ জ্বালিয়ে, ধূপ দিয়ে আরতি করে মায়ের পাঁচালি ও ব্রত কথা পড়ে নিয়ে মায়ের পূজা সম্পন্ন করতে হবে।
▶▶ আরো পড়ুন ঃ একাদশী পারনের নিয়ম ও একাদশীতে কি কি খাওয়া নিষিদ্ধ জানুন
এভাবেই প্রতি বৃহস্পতিবারে লক্ষ্মীর মঙ্গল ঘট বসিয়ে মা লক্ষ্মীর বিশেষ পূজা করে নিতে পারেন।
মা লক্ষ্মীর ধ্যান
নমঃ পাশাক্ষমালিকাম্ভোজ সৃনিভর্যাম্য সৌম্ময়ে । পদ্মসনস্থাং ধ্যায়েচ্চ শ্রিয়ং ত্রৈলোক্যমাতরং । গৌরবর্ণাং স্বরূপাঞ্চ সর্ব্বালঙ্কার ভূষিতাং রোক্সপদ্ম ব্যগ্রকরাং বরদাং দক্ষিণে নতু ।
এই মন্ত্র পাঠে নিজের মাথায় ফুলটি দিয়া সোহমিতি চিন্তা করিবে । পুনঃ অর্ঘ্যপাত্র পূর্ব্বমত স্থাপন করিবে এবং পুনঃ লক্ষ্মীর ধ্যান করিয়া চাউল দ্বারা তিনবার অর্চনা করিবে। নমোঃ শ্রীং লক্ষ্ম্যৈ দেব্যৈ নমঃ। তৎপর এতৎ পাদ্যং, ইদমর্ঘ্যং, ইদং, আচমনীয়ং ইদং স্নানীয়ং, এষতে গন্ধঃ এতৎ পুষ্পং, এতানি বিল্বপত্রানি, এষ, ধূপ, এষ দীপ, ইদং সোপকরণ নৈবৈদ্যং ইদং পানার্থ জলং, ইদং পুনরাচমনীয় জলং এতৎ তাম্বুলং শ্রীং লক্ষ্মী দেবৈ নমঃ। তৎপর চাউল দ্বারা তিনবার অর্চনা করিবে । পরে বলিবে শ্রীং লক্ষ্মী দেবী পূজিতোহসি ক্ষমস্ব ।
মা লক্ষ্মীর পুষ্পাঞ্জলী মন্ত্র
এষ সচন্দন বিল্পপত্র পুষ্পাঞ্জলী নমঃ সায়ুধায়ৈ সপরিবারায়ৈ সাঙ্গপাঙ্গয়ৈ নমো শ্ৰীশ্ৰীলক্ষ্মী দেব্যৈ নমঃ। বামেঃ গুরুভ্যো নমঃ দক্ষিণে গণেশায় নমঃ মধ্যে শ্রীং লক্ষ্মী দেব্যৈ নমঃ শ্রীং শ্রীং দশবার জপ করিবে
মা লক্ষ্মীর প্রণাম মন্ত্র
বিশ্বরূপস্য ভার্য্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে। সৰ্ব্বতো পাহিমাং দেবী মহালক্ষ্মী নমোহস্তুতে ।।
লেখকের শেষ কথা
▶▶ আরো পড়ুন ঃ ২০২৪ সালের সকল বৈষ্ণবীয় তিথিসমূহ দেখে নিন একনজরে
প্রিয় পাঠক গণ, আশাকরি আপনারা সবাই প্রতি বৃহস্পতিবারে বাড়িতে কিভাবে লক্ষ্মী পূজা করতে হয় এবং কিভাবে লক্ষ্মীর ঘট স্থাপন করতে হয় তা জানতে পেরেছেন। আজকের পোস্টটি আপনাদের সবার কাছে কেমন লেগেছে তা অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন আর হ্যাঁ যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে এটি আপনার পরিচিতদের সাথে শেয়ার করে দিবেন। ধন্যবাদ সবাইকে
ফিউচার ড্রীম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url