পেঁপে কেন খাবেন? পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

পাকা পেঁপের উপকারিতা

প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালই আছেন। আজকের আর্টিকেলটিকেলের বিষয় হচ্ছে পেঁপে কেন খাবেন? পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। সবাই কম বেশি পেঁপে খেয়ে থাকেন। কেউ পেঁপে সবজি হিসেবে রান্না করে খায় আবার কেউ কেউ ফল হিসেবে খায়। পেঁপে একটি মৃষ্টি জাতীয় ফল তাই এটি খেতে ও সুস্বাদু। অনেকেই তো এর সুস্বাদুর জন্য নিয়মিত খেয়ে থাকে। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে পেঁপে খেলে কী হয়?

পেঁপের ছবি

পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। অনেকেই তো প্রতিনিয়ত গুগল ও ইউটিউবে চার্চ করে বেড়ায় যে পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। তাই আজকে আমি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব যে পেঁপে কেন খাবেন? পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো। সুতরাং আপনি যদি আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে আপনি পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন আর যদি আপনি আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে না পড়েন তাহলে আপনি পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে তেমন কিছুই জানতে পারবেন না। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে আমাদের মূল আলোচনা শুরু করা যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ পেঁপে কেন খাবেন? পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা

ভূমিকাঃ পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা ও পেঁপের পরিচিতি

পেঁপে! এই নামটি আমাদের সবার অনেক পরিচিত। অনেকের তো পেঁপে নাম শুনলেই মুখে জ্বল চলে আসে। পেঁপে যেমন স্বাদের দিক দিয়ে সেরা তেমনি এর রয়েছে নানান রকমের ঔষধি গুণ। পেঁপের মধ্যে নানান রকমের ঔষধি গুণ আছে বলেই এর আয়ুর্বেদিক নাম অমৃততুম্বী। 

পেঁপের ইউনানী নামঃ পাপিতা বা আরানড খরবূযা, পেঁপের ইংরেজি নামঃ Papaya এবং বৈজ্ঞানিক নামঃ Carica papaya Linn. পেঁপে আমাদের দেশে একটি জনপ্রিয় ও সহজলভ্য ফল হিসেবে পরিচিত। পেঁপে খাঁচা ও পাকা দুই ভাবেই খাওয়া যায়। কাঁচা পেঁপে সালাদ ও রান্না করে এবং পাকা পেঁপে ফল হিসেবে খাওয়া যায়। এবার চলুন জেনে নেয়া যাক কেন পেঁপে খাবেন সে বিষয়ে। পেঁপেতে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান ও ঔষধি গুণ। 

তাছাড়া ১০০ গ্রাম পেঁপের মধ্যে থাকে ৩৯ ক্যালারি সহ ভিটামিন ‘’,‘বি’,‘সি’ ও ‘ডি’ এবং থাকে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান ও যেমনঃ প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, পটাশিয়াম, ফসফরাস, আয়রণ, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম ও অ্যালবুমিন। যেহেতু পেঁপের মধ্যে একসঙ্গে এতগুলো পুষ্টি উপাদান ও ভিটামিন রয়েছে সেহেতু দৈনিক খাবারের তালিকায় পেঁপে না রাখলেই নয়। সুতরাং শরীর সুস্থ রাখতে ও ভিটামিন এর চাহিদা পূরণ করতে দৈনিক পেঁপে খাওয়া উচিত হোক সেটা কাঁচা বা পাকা । নিচে আমরা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করেছি।

পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

বন্ধুরা এতোক্ষণ আমরা যে বিষয়ে আলোচনা করলাম সেটি হচ্ছে পেঁপের পরিচিতি ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। এবার চলুন মূল আলোচনায় আসা যাক। পেঁপে তার পুষ্টি উপাদান ও ঔষধি গুণের জন্য সারাবিশ্বে বিখ্যাত। এমন কি এর বাজার মূল্য ও অনেক কম। যেহেতু পেঁপের মধ্যে ভিটামিন ‘এ’,‘বি’,‘সি’ ও ‘ডি’ সহ বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদানও যেমনঃ প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, পটাশিয়াম, ফসফরাস, আয়রণ, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম ও অ্যালবুমিন থাকে সেহেতু বুঝতেই পারছেন এটা আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী। অনেকেই পেঁপে কাঁচা খেতে পছন্দ করেন আবার অনেকেই পাকা খেতে পছন্দ করেন। সুতরাং কাঁচা এবং পাকা পেঁপের কিছু ভিন্ন ভিন্ন উপকারিতা রয়েছে এবার চলুন সে বিষয়ে একটু জেনে নেয়া যাক।

কাঁচা পেঁপের উপকারিতা

আরো পড়ুন ঃ লেবুর 10 টি উপকারিতা ও অপকারিতা

কাঁচা পেঁপে সাধারণত সালাদ হিসেবে বা রান্না করে খাওয়া যায়। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় মানুষ কাঁচা পেঁপে রান্না করে সবজি হিসেবে খেতে বেশি পছন্দ করে। সালাদ হিসেবে খেতে তেমন কাওকে দেখা যায় না তবে হাতে গোনা কয়েকজন খায়। নিচে কাঁচা পেঁপের উপকারিতা গুলো আলোচনা করা হলো

এনজাইমের উৎস

কাঁচা পেঁপের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম। তাছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপাদান যেমনঃ কেমোপেইন, প্যাপিন, পাইপাইন ও সাইমোপ্যাপিন। এই উপাদানগুলো কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন চর্বি দূর করতে সাহায্য করে। 

পেট পরিষ্কার রাখতে

কাঁচা পেঁপের মধ্যে রয়েছে ফাইবার বা আঁশ যা আমাদের দেহের হজম এবং পরিপাক প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। এতে করে দেহে খাবার দ্রুত হজম হয় এবং মলাশয়, অন্ত্র ও পরিপাক নালি থেকে বর্জ্যপদার্থ সহজে বের হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও কাঁচা পেঁপে আমাদের বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য, পাইলস ও অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা গুলো থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। 

ত্বককে ভালো রাখতে ও কোষ পুনর্গঠন করতে

কাঁচা পেঁপে দেহের ভেতরকার সকল দূষিত পদার্থ নিষ্কাশন করতে সাহায্য করে। ঠিক একই রকম ভাবে কাঁচা পেঁপে আমাদের দেহের ত্বকের মৃত কোষগুলি ও দূর করে। তাছাড়া কাঁচা পেঁপের মধ্যে প্রোটিন, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট এবং উপকারী এনজাইম থাকায় এটি নানাভাবে কোষের পুনর্গঠনে সাহায্য করে। সুতরাং কাঁচা পেঁপে খাওয়ার ফলে ব্রণ ও ত্বকের নানান সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং দেহের কোন কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তা পুনর্গঠন করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে

ডায়াবেটিস রোগীদের মৃষ্টি জাতীয় জিনিস সবসময় কম বা লিমিটের মধ্যে রেখে খেতে হয়। তাই যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা পাকা পেঁপের চেয়ে কাঁচা পেঁপে খেলেই বেশি উপকৃত হবেন। কারণ কাঁচা পেঁপের মধ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান রয়েছে যা শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া কাঁচা পেঁপের মধ্যে থাকা খনিজগুলো ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতেও সাহায্য করে। সুতরাং যাদের টাইপ ২ ডায়াবেটিস আছে তারা কাঁচা পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমে উপকারিতা পেতে পারেন।

উচ্চ রক্তচাপ কমাতে

নিয়মিত কাঁচা পেঁপে খেলে দেহের রক্ত সরবরাহ ঠিক থাকে। কাঁচা পেঁপে দেহের মধ্যে থাকা সোডিয়াম দূর করতে সাহায্য করে যা হৃদপিন্ডের রোগের জন্য দায়ী। সুতরাং নিয়মিত কাঁচা পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং বাঁচা যায় নানা রকম রোগ থেকেও।

পাকা পেঁপের উপকারিতা

বন্ধুরা এতোক্ষণ ধরে আমরা আলোচনা করলাম কাঁচা পেঁপের উপকারিতা সম্পর্কে। তাহলে চলুন এবার পাকা পেঁপের ও কয়েকটি উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক---কি বলেন? । পাকা পেঁপের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসহ নানা রকমের পুষ্টি উপাদান, যা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত জরুরি। নিচে পেঁপের উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো

ক্যান্সার প্রতিরোধে

আরো পড়ুন ঃ আম খাওয়ার উপকারিতা কি? আম কেন খাবেন? জেনে নিন

ক্যান্সার একটি মারাত্মক প্রাণঘাতী রোগের নাম। গবেষণায় দেখা গেছে পাকা পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমে অনেক ক্যান্সার থেকে ও রেহাই পাওয়া যায়। কারণ পাকা পেঁপের মধ্যে রয়েছে ফ্লেভানয়েড, বিটা ক্যারোটিন, লুটেইন, ক্যারোটিনয়েডসহ আরও বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলো ক্যান্সার কোষ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং ফুসফুস ও অন্যান্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হবার আশঙ্কা কমায়।

চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে

নিয়মিত পাকা পেঁপে খাওয়ার ফলে চোখের বয়সজনিত ক্রটি ও ক্ষতিগ্রস্ততার ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। কেননা পাকা পেঁপেতে আছে বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ যা আমাদের চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে

নিয়মিত পাকা পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায়। পাকা পেঁপে একটি স্বাস্থ্যকর ফল। পাকা পেঁপের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি, এই উপাদানগুলো দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন রোগব্যাধির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলে। সুতরাং শরীর সুস্থ রাখতে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সকালের নাস্তায় খেতে পারেন কয়েক টুকরো পেঁপে।

হৃদপিন্ড সুস্থ রাখতে

পেঁপের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ‘এ’‚ ‘সি’ ও ‘ই’ সমূহের শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত পেঁপে খেলে এর মধ্যে থাকা ভিটামিনের তিনটি পুষ্টি উপাদান অথেরোস্ক্লেরোসিস এবং ডায়াবেটিক এর মত হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। এছাড়াও পেঁপের মধ্যে থাকা ফাইবার উচ্চ কোলেস্টরলের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে যার ফলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের মতো ঝুঁকিপূর্ণ রোগ থেকেও বাঁচা যায়।

পেঁপের অপকারিতা

বন্ধুরা এতোক্ষণ আমরা পেঁপের উপকারিতা সম্পর্কে জানলাম চলুন এবার আমরা পেঁপের কয়েকটি অপকারিতা সম্পর্কেও জেনে নি। আমরা জানি পেঁপে স্বাস্থ্যের জন্য একটি উপকারী ফল। কিন্তু এটাও মাথায় রাখতে হবে যে পেঁপে সবার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলে ও কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এই পেঁপে নানা জটিলতার সৃষ্টি করতে পারে। নিচে পেঁপের অপকারিতা গুলো আলোচনা করা হলো

গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে

গর্ভবতী মেয়েদের পেঁপে খাওয়া উচিত নয় কারণ পেঁপের কিছু উপাদান ভ্রুণের ক্ষতি করে। শুধু তাই নয় নির্দিষ্ট সময়ের আগেও সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই গর্ভবতী মেয়েদের পেঁপে খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার।

কিডনিতে সমস্যা

যাদের ইতিমধ্যেই কিডনির সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য পেঁপে খাওয়া ভালো হবে না। কারণ পেঁপের মধ্যে থাকা ক্যালসিয়াম অক্সালেট কিডনি স্টোনের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও আরও অন্যান্য সমস্যা হতে পারে তাই যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তারা পেঁপে খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

অ্যালার্জি জনিত সমস্যা

যাদের পেঁপের অ্যালার্জি আছে তাদের পেঁপে খাওয়া মোটেই উচিত নয়। এতে করে তাদের হাঁচি, গলাব্যথা, শ্বাসকষ্ট এবং আরও অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। সুতরাং যাদের পেঁপেতে অ্যালার্জি আছে তারা পেঁপে খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

জন্ডিস এবং হাঁপানি

যারা জন্ডিস এবং হাঁপানি জনিত সমস্যায় ভুগছেন, তাঁরা সম্পূর্ণ ভাবে পেঁপে খাওয়া এড়িয়ে চলুন। কারণ পেঁপের মধ্যে থাকা বিটা ক্যারোটিন এই দুটি সমস্যার পরিমাণ আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।

রক্তচাপের সমস্যা

আমরা উপের উল্লেখ করেছি যে পেঁপে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে তাদের জন্য পেঁপে খাওয়া ভালো কেননা পেঁপে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু যারা নিম্ন রক্তচাপ জনিত সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া পেঁপে খাবেন না। এতে করে আপনার রক্তচাপ আচমকা কমে যেতে পারে, কমে যেতে পারে হৃদপিন্ডের গতিও।

পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা উপরে এতোক্ষণ ধরে আমরা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। পেঁপে খাওয়ার যেমন ভালো দিক রয়েছে তেমনি কয়েকটি খারাপ দিকও রয়েছে। উপরে আমরা এই দুটি বিষয়েই বিস্তারিত আলোচনা করেছি। পেঁপে স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী কিন্তু পার্থক্য বেদে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এটি নানা জটিলতার সৃষ্টি করতে পারে। আর যাদের টাইপ-1 ও টাইপ-2 ডায়াবেটিস আছে তাদের পাকা পেঁপের চেয়ে কাঁচা পেঁপেই বেশি খাওয়া প্রয়োজন কারণ পাকা পেঁপেতে মিষ্টির পরিমাণ বেশি থাকে তাই যদি পাকা পেঁপে খান তাহলে আপনার রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে । বন্ধুরা আজকের পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা  সম্পর্কে আলোচনা করা আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের ভালো লেগে থাকলে এটি আপনার বন্ধু বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন। ধন্যবাদ সবাইকে

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ফিউচার ড্রীম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url